Sunday, December 8, 2013

ফেসবুকে SEEN অপশন বন্ধ করে দিন। আপনার বন্ধু আর দেখতে পাবে না আপনি মেসেজটি পড়েছেন কিনা।

ফেসবুকে সম্প্রতি SEEN অপশন ফেসিলিটি আপডেট করেছে। যখন আপনি আপনার বন্ধুর সাথে চ্যাট করছেন, এবং সে তা পড়েছে দেখাচ্ছে যখন আপনার মেসেজটি পড়া হয়েছে। আসলে এটি হচ্ছে সবচেয়ে ভালো একটি ফিচার। কিন্তু কিছু সময় তা প্রবলেম হয়ে দাড়ায় যখন আপনার ফ্রেন্ড জানতে পারে আপনি তার মেসেজটি পড়েছেন কিন্তু তাকে এভয়েড করছেন, তাকে ফিরতি মেসেজ দিচ্ছেন না।

আগে শুধু আপনি সংলাপ শেষ করতে পারতেন এ বলে যে আপনি মেসেজটি দেখেন নি (অথচ আপনি দেখেছিলেন)। ওরা SEEN অপশন রেখেছে, আপনি UNSEEN এর ব্যবস্থা করে ফেলুন।
১. গুগল ক্রোমে কিভাবে ইনস্টল করবেন:
- শুধু এখানে ক্লিক করে নিয়ে নিন FB UNSEEN
- উপরের লিংকে ক্লিক করে আপনি নিচের চিত্রের মতো দেখতে পাবেন


- add to chrome এ হিট করার পরই আপনার এ্যাডনসটি এনাবল হয়ে যাবে এবং আপনি ফিচারটি উপভোগ করতে পারবেন।
২. ফায়াসফক্সে কিভাবে ইনস্টল দিবেন:
-   প্রথমে আপনি এখান থেকে নিয়ে নিন Grease Monkey
-   তারপর আপনাকে ইনস্টল করতে হবে FACEBOOK STEALTH
-   এখন আপনি এটি উপভোগ করতে পারবেন।
কিভাবে আনইনস্টল করবেন:
ক্রোম: সরাসটি এক্সটেনশনটিতে চলে যান এবং ডিজেবল করে নিন।


ফায়ারফক্স: ক্রোমের মতো করে যান এবং ডিজেবল করে নিন।
তাহলে আজকের মত বিদায়, সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।

facebook আর ব্লক হবেনা, photo ভেরিফাই এর মত মহা ঝামেলার দিনও শেষ, নিন চির মুক্তি,

আমাদের ফেসবুক একাউনট ব্লক হওয়ার অন্যতম একটি কারন হল অতি মাত্রায় friend request পাঠানো, মানে আপনি friend request পাঠান
অথচ কেউ accept করেনা, এভাবে আপনার একাউনট থেকে ৫০-৬০ টি request চলে গেল, ঠিক তখনই ফেসবুক অথর শাস্তি স্বরূপ সাময়িক
একাউনট ব্লক করে দেয়। তাই এখনি আপনি আপনার পুরনো request গুলো cancel করে দিন। তার জন্য প্রথমে আপনার ফেসবুক log in করে
নিন, তারপর এখানে  ক্লিক করুন। নিচের মত একটি ছবি দেখবেন.



 
এবার আপনি bulk load এ ক্লিক করুন। নিচের মত দেখবেন 



দেখুন বেগুনি রঙ দিয়ে চিহ্নিত একটি বক্স দেখা যাচ্ছে , এবার ঐ বক্স থেকে লেখা গুলো কপি করে তির দিয়ে চিহ্নিত তিন নাম্বার বক্সে
পেস্ট করুন, তারপর load friend requests এ ক্লিক করুন, নিচের মত দেখবেন !




এখন বেগুনি রঙ দিয়ে চিহ্নিত যা দেখতেছেন তাই হল আপনার পাঠানো friend request গুলো, এবার এখান থেকে বেছে বেছে
আপনার request গুলো cancel করে দিন। (এখানে cancel request এ ক্লিক করলে profile এ নিয়ে যাবে তারপর সেখান থেকে request cancel করুন)
১ম ধাপ এখানেই শেষ।
…………………………………………………..…………….২…………….……………………………………………
এবার আসুন photo ভেরিফাই এর মত মহা ঝামেলা থেকে কিভাবে পরিত্রান পাবেন। আমরা অনেক সময় দেখি যখন ফেসবুক log in করতে যাব
তখন দেখি ক্যাপচা কোড চেয়ে বসে, কিন্তু সমস্যা সেটানা, সমস্যা হল ক্যাপচা দেওয়ার পরে মহা ঝামেলা মানে photo ভেরিফাই করতে বলে
অর্থাৎ আমরা দেখি তিনটি ছবি আমাদের সামনে ভেসে আসে এবং নিচে ছয়জন ফ্রেন্ডের নাম আসে, তখন আমাদের কি করতে হয় তা কারও অজানা নয়।
মানে এই ছয় ফ্রেন্ড থেকে কে আমাকে এই ছবি গুলো tag করলো তা বের করতে হবে, কিন্তু আমরা অনেকেই এই পরিক্ষা থেকে উত্তীর্ণ হতে পারিনা,
যার ফল আমরা আমাদের ফেসবুক একাউনটটি হারিয়ে ফেলি। মুলত সমস্যাটি হল কিছু ফ্রেন্ড আমাদেরকে এমন কিছু photo, tag করে যা দেখে আমরা
চিনতে পারিনা যে কে আমাকে photo টি tag করলো? এই সমস্যাটি সমাধানের জন্য প্রথমে আপনি আপনার profile এ যান, তারপর photos এ ক্লিক করুন,
এবার photo of you তে যান (অনেক সময় এই ফোল্ডারটি নিচের দিকে থাকে) এখানে আপনি আপনার বন্ধুদের tag করা photo গুলো দেখতে পাবেন।
তারপর আপনি যে সব ছবি চিনতেছেননা সেগুলো remove করে দিন। নিচে দেখুন তাহলে আর বুঝতে সমস্যা হবেনা..


এই পদ্ধতি গ্রহন করার পর আশা করি আর এই সমসসায় পড়বেননা।
২য় ধাপ এখানেই শেষ
…………………………………………………………..৩……………..……………………………..
যদি ২য় পদ্ধতি গ্রহন করার আগেই photo ভেরিফাই এর ঝামেলায় পড়ে যান তখন আর কি করবেন, একটু কষ্টতো করতেই হবে…
তখন আপনি গুগুলে যান, তারপর facebook প্লাস উল্লেখিত ছয় ফ্রেন্ড থেকে যে কারও একজনের নাম লিখে সার্চ করুন,
যেমন facebook+kamrulislam. এবার সেখান থেকে দেখুন উল্লেখিত তিনটি ছবির মত কোন ছবি দেখেন কি না? যদি দেখেন
তাহলে বুঝবেন ছবিটি ঐ ফ্রেন্ডেরই, আর যদি না দেখেন তাহলে বাকি ৫ জনের নাম দিয়ে সার্চ করে দেখতে থাকুন, আশা করি পেয়ে যাবেন।
এই পদ্ধতিটি একটু কষ্টকর, একটু ঝামেলাও, তারপরও নিজের একাউনট বাঁচানো বলে কথা……।
  ৩য় ধাপ এখানেই শেষ
……………………………………………………….……………..৪……………..…………………………………….
** Review posts Friends Tag >ON করে রাখুন, কারন বেশী Tag হলে Photo verification চায় । ON রাখলে যারা আপনার পরিচিত না তদের গুলো Ignore/Tag Remove করে Save করতে পারেন । যদি ON করতে না জানেন তাহলে Log in করে নিচের নিয়ম দেখুন   Setting>Privacy>Timeline and Tagging> Edit Settings>Review Posts Friends Tag You In Before They Appear On Your Timeline>Edit>Turn On Timeline Review.
এই গুলো ঠিকমতো করলে আপনার কাছে ফেইসবুক কর্তৃপক্ষ কখনো Photo Verification অথবা Conformation কোড চাইবে না ।
তাহলে আজকের মত বিদায়, সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।
পোস্টটি অনেক কষ্ট করে লিখলাম আপনাদের আমাদের সবার স্বার্থে, ভাল লাগলো, না লাগলোনা অবশ্যই জানাবেন………………

Saturday, December 7, 2013

ফেইসবুক আইডি খুলুন Last Name ছাড়াই!

সাধারণত ফেইসবুক এর আইডি খুলতে অবশ্যই আপনাকে Fast Name এবং Last Name দিতে হবে।  কিভাবে Last Name ছাড়া শুধু মাত্র এক নাম ব্যবহার করে ফেইসবুক এ আইডি খোলা যায় এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
লাগবে:

• Mozilla Firefox না থাকলে ডাউনলোড করে নেন। Download | Click Here
• আর লাগবে Free Proxy List, না থাকলে ডাউনলোড করে নেন। Download | Click Here [64 KB]


 
  • Firefox থেকে অপসন এ ক্লিক করুন।

এবার Advanced এ যান, Network এ গিয়ে Settings…এ ক্লিক করুন।


Free Proxy List ওপেন করুন, এখান থেকে শুধুমাত্র ইন্দোনেশিয়ান আইপি এবং পোর্ট কপি (ctrl+c) করতে হবে, প্রথমে আইপি কপি (Ctrl+C) করে নিয়ে পরের পিকচার এ দেখানো জায়গায় পেস্ট (Ctrl+V) করবেন তারপর পোর্ট। মনে রাখবেন, শুধুমাত্র ইন্দোনেশিয়ান!


Manual proxy configuration সিলেক্ট করে নেন, Use this proxy server for all protocols মার্ক করে নেন। Free Proxy List থেকে ইন্দোনেশিয়ান পোর্ট এবং আইপি পেস্ট (ctrl+v) করে OK বাটন এ ক্লিক করুন…


এবার Facebook.Com এ ভিসিট করে Bahasa Indonesia তে ক্লিক করুন।


ভাষা পরিবর্তন হয়ে গেছে, এখন কিছু বুঝতেচেন্না? সমস্যা নাই, যেটা বুঝেননা ঐটা মার্ক করে কপি করে নেন।

 http://translate.google.com.bd/ এ ভিসিট করুন, এবং যেটা বুঝতে সমস্যা হচ্ছে ঐটার অর্থ খুঁজে বের করুন।


এখন ফেইসবুক রেজিস্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করুন Without Last Name. পূরণ করা শেষ হলে Mendaftar (Submit) এ ক্লিক করুন।

 যদি কোনো কিছু ভুল না করেন আইডি সফলভাবে তৈরি হয়ে যাবে।

 Now go to Firefox»»Options»»Advanced»»Network»»Settiongs…

 Use system proxy settiongs সিলেক্ট করে নেন, তারপর OK বাটন এ ক্লিক করুন।



 এখন আপনার একাউন্ট এর সেটিং (Pengaturan Akun) অপসন এ গিয়ে Bahasa Indonesia থেকে English (US) সিলেক্ট করে সেভ (Simpan Perubahan) করে নেন, তাহলে পরবর্তিতে বুঝতে আর সমস্যা হবে না।



 যারা আগের আইডির Last নাম ছাড়া পরিবর্তন করতে চান আগে দেখবেন আপনার নাম চেঞ্জ এর অপসন টা disable কিনা, যদি disable না হয় তাহলে আপনে প্রথমে (প্রথমে লগইন করতে বলছি এই জন্যে যে আপনি যদি আইপি পরিবর্তন করার পরে লগইন দেন তাহলে আপনার আইডি ফটো verification/ Others verification চাইতে পারে, প্রথমে লগইন করে নিলে তা চাইবেনা, এই সিস্টেম অনলি ওল্ড আইডির জন্যে) আপনার আইডিটা লগইন করে Account Settings এ যাবেন তারপর উপরে দেখানো নির্দেশিকা অনুযায়ি Firefox»»Options»»Advanced»»Network»»Settiongs… এ গিয়ে ইন্দোনেশিয়ান আইপি এবং পোর্ট দিবেন Free Proxy List থেকে তারপর OK বাটন এ করুন । এবার আপনার একাউন্ট এর Language এ Edit এ ক্লিক করে বর্তমান ভাষা থেকে Bahasa Indonesia করে নেন। তারপর নাম চেঞ্জ এর অপসন থেকে Last Name ছাড়া Fast নাম দিয়ে সেভ করে নিলে হয়ে যাবে, কাজ শেষ হলে অবশ্যই Firefox»»Options»»Advanced»»Network»»Settiongs… থেকে Use system proxy settiongs সিলেক্ট করে নিবেন এবং Bahasa Indonesia থেকে English (US) সেভ করে নিবেন।


ভাল লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না 



Tuesday, October 8, 2013

কম্পিউটারের ডেস্কটপকে সাজিয়ে নিন নতুন সাজে

কম্পিউটার ওপেন করলেই সেই পুরানো ডেস্কটপের চেহারা আর ভাল লাগে না।
এইবার ডেস্কটপটাকে একটু সাজাইতে ইচ্ছা হইল।
খুব একটা খারাপ লাগতেছে না তাই সবার সাথে শেয়ার করতে ইচ্ছা হইল
সফটওয়্যার তার নাম “XUS Desktop”
এর মাধ্যমে আপনি অনেক ফাইল বা প্রগ্রাম শর্টকাটে সুন্দরভাবে ওপেন করতে পারবেন।
আমার ডেস্কটপের কিছু স্ক্রীনসট নিচে দিলাম




বেশি কিছু আর বলব না।

সফটওয়্যারটি  ডাউনলোড করুন এখান থেকে
এটি ৩০ দিনের ট্রায়াল। সিরিয়াল কি নিন এখান থেকে
XUS Desktop এর অফিসিয়াল সাইট এখানে

*** জেনে নিন সকল ফাংশন কী এর ব্যাবহার **

কম্পিউটার কি বোর্ড এর একদম উপরের দিকে তাকালে  ডজন  বাটন দেখা যাবে  F1, F2, F3, F4…..  এগুলোফাংশন কি নামে পরিচিত  এসব বাটনের প্রত্যেকটির রয়েছে বিশেষ বিশেষ গুরুত্ব  আমাদের এগুলো জানাদরকার  নিচে এগুলোর বর্ণনা দেয়া হল ---

 F1 : সাহায্যকারী কি হিসেবেই ব্যবহৃত হয়  যখন F1 কি চাপা হয় তখন প্রত্যেক প্রোগ্রামেরই হেল্প পেইজচলে আসে 
 F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডার Rename করার জন্য ব্যবহার হয়  “Alt + Ctrl + F2″ চাপ দিলেডকুমেন্ট মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ওপেন হয় 
 F3 : এটি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ অপশন চালু হয়। উইন্ডোজ কমান্ডে এটিচাপ দিলে পূর্বের কমান্ডটির পুনরাবৃত্তি ঘটে 
 F4 : এটি চাপলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed Repeat করা যায়  Alt+F4 চেপে সক্রিয় সবপ্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। এছাড়া Alt+F4 চেপে পিসি বন্ধ করার অপশন আনা যায় 
 F5 : আপনার পিসি একবার রিফ্রেশ করে F5 কি চেপে রাখলে পিসি বারবার রিফ্রেশ হতে থাকবে  পাওয়ারপয়েন্টের স্লাইড শো আরম্ভ করা হয়।
 F6 : এটি চেপে মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের (এক্সপ্লোরার / মজিলাঅ্যাড্রেসবারে নিয়ে যাওয়াহয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্টে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
 F7 : এটি চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান  গ্রামার ঠিক করা হয়  মজিলা ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করা হয়।
 F8 : কি টি অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode- চালুকরার জন্য এই কি টি চাপতে হয়।
 F9 : কি টি চেপে Quark 5.0 এর মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করা হয়।
১০ F10 : কি টি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়। এটি চেপেCMOS Setup  প্রবেশ করা যায় 
১১ F11 : কি টি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজারের ফুল-স্ক্রিন মোড অন-অফ করা হয়। Ctrl + F11 দিলে Dellকম্পিউটারের “hidden recovery partition” চালু হয় 
১২ F12 : কি টি চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়। “Ctrl + Shift + F12″ চাপলেমাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ডকুমেন্ট প্রিন্ট হয় 

হ্যাক করুন BF/GF এর ফেসবুক একাউন্ট ব্যতিক্রম একটি নিয়ম

এখন আমরা FB নতুন পাসওয়ার্ড পুনরুদ্ধার ট্রিক্সের সাহায্যে ফেসবুকে অনলাইন হ্যাক করতে পারবো. তাই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং এর জন্য এই নতুন পথ সম্পর্কে পড়া রাখুন. FB সম্প্রতি “তিনটি Trusted  বন্ধু” ব্যবহার করে অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড উদ্ধার করার নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছে. আপনার ফেসবুক একাউন্টের পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন তাহলে FB তিন বন্ধুর কাছে  নিরাপত্তা কোড পাঠাতে হবে. তারপর আমাদেরকে তিন বন্ধুর কাছে নিরাপত্তা কোড জিজ্ঞাসা করতে হবে. এবং FB কে ওই কোড দেবার পর আমরা ফেসবুক পাসওয়ার্ড পুনরুদ্ধার করতে পারবো. ফেসবুকের এ ফ্রি ও নতুন ফিচারটিকে অপব্যবহার করতে শুরু করেছি।.আমাদের শুধু তিনটি ফেইক  FB অ্যাকাউন্ট তৈরি  করতে  এবং তাকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাতে হবে. ভিক্টিমকে ​​বন্ধুত্বের অনুরোধ গ্রহণ করতে হবে. এখন আমরা শিকার ‘ফেসবুক অ্যাকাউন্ট পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করতে এই উপরের “তিন বিশ্বস্ত বন্ধু” বৈশিষ্ট্য ব্যবহার করতে পারি. আমি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক কিভাবে একটি সম্পূর্ণ নির্দেশিকা দিচ্ছি:
নোট: তিনটা একাউন্ট অবশ্যই সাত দিনের পুরোনো হতে হবে। তাছাড়া এ ট্রিক্স কাজে আসবে না।
১. ফেসবুক.কম এ লগিন পেজে যান। Forgot Password এ ক্লিক করুন।
২. এখন ভিকটিম এর ফেসবুক ‍একাউন্ট ইমেইল অথবা username or Profile name এবং সার্চ করুন।তারপর আপনি ভিকটিমের প্রোফাইল একাউন্ট পাবেন।This is my Account এ ক্লিক করুন।
৩. “No longer have access to this” এ ক্লিক করুন
৪. এখন নতুন ইমেইল এড্রেস চাবে। আপনার নিজের একটি ইমেইল দিন
৫. এখন ফেসবুক আপনাকে সিকিউরিটি কোয়েশ্চেনের উত্তর দিতে বলবে। ভয় পাবেন না, তিন বার চেষ্টা করুন। তার পর আপনাকে নতুন একটি পেজে নিয়ে যাবে।
৬. এটাই হচ্ছে মেইন পার্ট । “Continue” তে ক্লিক করুন এবং ফেবু আপনাকে তিনটি ট্রাস্টড ফ্রেন্ড সিলেক্ট করতে বলবে। এখানে ভিকটিমের ফুল ফ্রেন্ডলিস্ট দেখাবে।আপনার তৈরিকৃত তিনটি একাউন্টও দেখাবে।তখন আপনি এই তিনটি একাউন্ট সিলেক্ট করুন। আপনার এই তিন একাউন্টে চলে যাবে ‍সিকিউরিটি কোড। কোডগুলো নিয়ে প্রবেশ করুন। তারপর ফেসবুক পাসওয়ার্ড রিকভারি ইমেইল পাঠাবে। এভাবে আপনি পাসওয়ার্ড রিসেট করতে পারবেন।
কারও ক্ষতি করবেন না। এবং এর জন্য লেখক দায়ী নয়।

Friday, September 27, 2013

এবার টাকা ছাড়াই নিজের পিসিতে বসে Nokia মাল্টিমিডিয়া মোবাইল ফ্লাস দিন।

আস্-সালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। সবসময় এই দোয়াই করি।
আজকের পোষ্টের বিষয়টি শুনে হয়তো চমকে উঠেছেন.. তাইনা? আসলে চমকে যাবারই কথা।
কেননা যারা নোকিয়া মাল্টিমিডিয়া ফোন ব্যবহার করে থাকেন তারা সবাই জানেন ফ্লাসের এই দূরাবস্থার কথা।
প্রতিবার ফ্লাস দিতে ২০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০-৬০০ টাকা পর্যন্ত গুনতে হয় মোবাইল সার্ভিস অথবা নোকিয়া সার্ভিস পয়েন্ট গুলোতে।
এতকিছুর পরও, ফ্লাস দেবার পর সেটা কত দিন টিকবে তারও কোন নিশ্চয়তা নাই।
অনেকের কিছুদিন পর পর ফ্লাস দিতে হয়। অথচ দেখুন এভাবে ফ্লাস দিতে দিতে কতগুলো টাকা আপনাকে গচ্ছা দিতে হচ্ছে।
যাইহোক, আজকে আমি আপনাদেরকে সেই সমস্যার হাত থেকে রেহাই পাবার একটি উপায় বর্ণনা দিচ্ছি। এখন থেকে আপনার পিসিতেই বসে আপনার মোবাইল টি আপনি ফ্লাস দিতে পারবেন যতবার ইচ্ছে ততবার।
এর জন্য নিচের সম্পূর্ণ লিখাগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
প্রাসঙ্গিক বিষয় সম্পর্কে কিছু আলোচনা:-
আসলে আপনার ফোনে ফ্লাসের সমস্যাটি হওয়ার কারণ হচ্ছে..
ফোনটিতে কিছু Firmware File থাকে যেগুলো সচল থাকলে ফোনটির সকল ফাংশন ঠিকভাবে কাজ করে।
কিন্তু এগুলো যদি নষ্ট হয়ে যায় তারপর ফোন আর ঠিকমত কাজ করেনা। এমনকি মোবাইল চালু ও পর্যন্ত হয়না।
এছাড়াও আর অনেক সমস্যা দেখায়, যেগুলো হলো- আপনার ফোনটি চালু হয়ে সাদা স্কীন দেখাবে অথবা কয়েক বার চালু হতে এবং বন্ধ হতে থাকবে। কখনো কখনো ফাংশন ঠিক মত কাজ করবে না। আবার কখনো ফোন বন্ধ হয়ে আর চালু হবেনা।
আমরা সাধারণত এধরনের সমস্যায় পড়লে মোবাইল সার্ভিস পয়েন্ট নিয়ে যাই এবং সেখানে ফ্লাসের মাধ্যমে সেটা ঠিক করে দেওয়া হয়।
ফ্লাস কি? আসলে ফ্লাস হচ্ছে Firmware Files গুলো আপনার মোবাইলে দেওয়ার একটি প্রকৃয়া বিশেষ মাত্র। মূলত ফ্লাসের মাধ্যমে নতুন করে সেই ফাইল গুলো মোবাইলে দেওয়া হয়। এবং এর ফলে মোবাইল পূর্বের মত পুররায় সচল হয়ে যায়।
Firmware Files নির্ভর করে আপনার মোবাইলের RM এর উপর। RM মূলত বিভিন্ন মোবাইলের বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। যেমন Nokia 3110 এর RM হলো 237
আপনি যদি আপনার মোবাইলের RM নম্বরটি দেখতে চান তাহলে মোবাইলের ব্যাটারী খুলে তার নিচে RM লিখাটি দেখতে পাবেন এবং তার পাশে RM নম্বর টি ও দেথতে পাবেন।
এছাড়াও আপনি চাইলে আপনার ফোনে *#0000# টাইপ করেও দেথতে পারবেন।
Phonix এর মাধ্যমে ফ্লাস দেওয়ার বিষয়টা একটু জটিল। তাই প্রথমে এ বিষয়ে কিছু তথ্য আপনাকে জানিয়ে রাখছি।
আপনি যে কোন সেট ই ফ্লাস দিতে যান না কেন, আপনার কাছে তার RM ফাইলগুলো অবশ্যই থাকতে হবে। তবে চিন্তিত হওয়ার কারন নেই, গুগুল এ সার্চ দিয়ে আপনি আপনার যেকোন মোবাইলের RM ফাইলগুলো ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। তবে Google এ কেবল শুধু RM লিখে ফাইলগুলো পেয়ে যেতে পারেন। যেমন- উদহরণস্বরুপ আপনার মোবাইল যদি নোকিয়া ৩১১০ হয় তাহলে আপনি শুধু RM-237 গুগুলে লিখে সার্চ দিলেই আপনার প্রত্যাশিত ফাইলগুলো পেয়ে যেতে পারেন।
যাইহোক, নিচে আমি দুটি লিংক দিচ্ছি যেখান থেকে আপনি কিছু মোবাইলের RM ফাইলগুলো ডাউনলোড করতে পারবেন। তবে আপনি যখন RM ফাইল ডাউনলোড করতে যাবেন তখন যদি ফাইলটি জিপ অথবা রারফাইলের অবস্থায় না থাকে তাহলে উক্ত RM এর যেগুলো সেখানে দেখতে পাবেন এর সবগুলো ফাইল ডাউনলোড করে নিবেন। মূলত কোন কোন ক্ষেত্রে ৫ টি ১০টি ইত্যাদি সংখ্যক ফাইল দেথতে পাবেন। তবে জিপ বা রার অবস্থায় থাকলে একটি ফাইল ই দেখতে পাবেন এবং সেটা ডাউনলোড করে আনজিপ করে নিলেই হবে। এবং আপনি RM ফাইলগুলো আনজিপ করার সাথে সাথেই পেয়ে যাবেন।
এগুলো মূলত বিভিন্ন সাইজের হয়ে থাকে। যেমন-২০ এমবি, ৫০ এমবি, ৮০ এমবি ইত্যাদি।
ফ্লাস দেওয়ার নিয়মাবলী:-
১। ফ্লাস দেওয়ার জন্য প্রথমে প্রয়োজন Phonix সফটওয়্যারটির, তাই নিচের লিংক থেকে ১০০ এমবির এই সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন।
২। এবার ডাউনলোড শেষে সফটওয়্যার টি আপনার পিসিতে ইনস্টল দিন। অনেক ক্ষেত্রে আপনার পিসিতে ডট ফ্রেমওয়ার্ক এর আপডেট ভার্সন না থাকার কারণে phonix সফটওয়্যার টি ইনস্টল নিবে না। তাই যাদের কম্পিউটারে Phonix সফটওয়্যাটি ইনস্টল না নিবে, তারা নিচের লিংক থেকে প্রথমে ডট ফ্রেমওয়ার্ক টি ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন, এবং তারপর Phonix সফটওয়্যার টি আপনার পিসিতে ইনস্টল দিন।
৩। এবার আপনার মোবাইলের RM ফাইল গুলো যেগুলো আপনি পূর্বেই ডাউনলোড করে রেখেছেন সেখানে যান। যদি জিপ অবস্থায় থাকে তাহলে Extract অথবা আনজিপ করে নিন।
৪। এবার RM ফাইলগুলো কে কোথায় রাখবেন নিচ থেকে তা দেখে নিন:-
C ড্রাইভের ভিতরে গিয়ে Program files ফোল্ডার টি ওপেন করুন তারপর এর ভিতরে থাকা Nokia এবং তার ভিতরে থাকা Phonix ফোল্ডার টি ওপেন করুন, তারপর Products ফোল্ডারটি দেখতে পাবেন। এবার সেখান থেকে Products ফোল্ডারটির ভিতরে গিয়ে একটি ফোল্ডার তৈরি করুন। এবং আপনার RM অনুযায়ী সেটার নাম দিন। (যেমন উদাহরণস্বরুপ Nokia-3110 মোবাইলের RM-237, তাই ফোল্ডার টির নাম হবে RM-237)
আপনার মোবাইলের RM অনুযায়ী ফোল্ডার নাম পরিবর্তন করার পর, আপনার ডাউনলোড করা RM ফোল্ডারটি আনজিপ করে ফাইলগুলো ঐ ফোল্ডার টি তে কপি করে রাখুন।
নিচে দেখে নিন আপনার RM ফোল্ডারটির লোকেশন কিরূপ দেখাবে।
C:\Program Files\Nokia\Phoenix\Products\RM-237
উল্লেখ্য যে আপনার মোবাইলের RM টি RM-237 এর স্থানে দিন।
বিষয়টা বুঝতে অনেকের একটু কষ্ট হচ্ছে..তাইনা? আসলে আমরা যখন Phonix সফটওয়্যার টির ইনস্টল দিয়েছি তখন অটোমেটিক ভাবে C ড্রাইভের ভিতরে থাকা Program Files নামক ফোল্ডারটিতে Phoenix এবং এর ভিতরে Products নামক ফোল্ডার গুলো তৈরি হয়ে গিয়েছে।
আপনি C ড্রাইভে ঢুকে পর্যায়ক্রমে উপরের লোকেশন অনুযায়ী ঢুকলে Products ফোল্ডারটি দেথতে পাবেন।
এবং সেই ফোল্ডার টির ভিতরে আপনার ডাউনলোড কৃত RM ফোল্ডারটি আনজিপ করে রাখবেন। পরবর্তীতে সেই লোকেশন থেকে RM ফাইলগুলো Phonix প্রোগ্রামটি তে চলে আসবে। আশা করি এবার বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন।
৫। এবার ডেস্কটপ থেকে Phonix প্রোগ্রামটি আপনার পিসিতে রান করান।
তারপর একটি ভালো USB ক্যাবল দিয়ে আপনার মোবাইল টি পিসির সাথে কানেক্ট করুন।
এবং নিচের চিত্র অনুযায়ী No connection সিলেক্ট করুন।
 ৬। এবার নিচের চিত্রটির ন্যায় ফাইল মেন্যুতে গিয়ে Open product এ ক্লিক করুন।
 ৭। তারপর নতুন একটি উইন্ডো আসবে। আপনি সেখান থেকে আপনার মোবাইলের RM টি সিলেক্ট করে নিন নিচের চিত্রটির মত করে।
 ৮। এবার মেন্যু থেকে Flashing মেন্যুতে ক্লিক করুন এবং Firmware update লিখাটি সিলেক্ট করুন নিচের চিত্রটির মত করে।
 ৯। তারপর নিচের চিত্রে মার্ক দিয়ে যে তিনটি ডট চিহ্ন কে বুঝানো হয়েছে ঠিক আপনিও সেই ডট চিহ্নিত স্থানটি তে ক্লিক করুন।
 ১০। এবার নিচের উইন্ডোটির মতো একটি উইন্ডো আসবে। আপনি সেখানে আপনার variant অথবা product code ফাইলটির উপর ক্লিক করুন
 ১১। তারপর নিচের চিত্রটির মত Dead phone USB Flashing এর ঘরটিতে টিক চিহ্ন দিন। নিচের চিত্রে এই স্থানটি কে এক নম্বর দিয়ে দেথানো হয়েছে।
তারপর Refurbish এ ক্লিক করুন, নিচের চিত্রে সেই স্থানটি ২ নম্বর দিয়ে দেখানো হয়েছে।
 ১২। এরপর আপনার সামনে নিচের মত একটি ডায়ালগ উইন্ডো আসবে, আপনি সেই লিখাগুলো অনুযায়ী পরবর্তী কয়েকটা ধাপ করে নিন।
যেমন, সেখানে যে লিখাগুলো থাকবে সেগুলো হচ্ছে-
USB এর লাইন বিচ্ছিন্ন করতে বলবে, তারপর মোবাইল থেকে ব্যাটারী টি আলাদা করতে বলবে, তারপর পুনরায় USB কম্পিউটারের সাথে কানেক্ট করতে বলবে। এবং তারপর ব্যাটারী টি মোবাইলে প্রবেশ করানোর জন্য বলবে।
সবশেষে মোবাইলের পাওয়ার সুইচে ৮ সেকেন্ড চাপ দিতে বলবে এবং ok লিখাটিতে ক্লিক করতে বলবে।
আপনি এগুলো পর্যায়ক্রমে করে নিন।
 ১৩। এরপর মোবাইলে ফ্লাস নেওয়া শুরু হবে এবং নিচের চিত্রটির মত দেখাবে। আপনি ফ্লাস শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
 ১৪। ফ্লাসের শেষ পর্যায়ে আপনি নিচের চিত্রটির মত একটি উইন্ডো দেখবেন। আপনি সেখানে ok তে ক্লিক করুন।
তারপর আপনার মোবাইল টি রিস্টার্ট নিবে। এবং ফ্লাস সাকসেসফুল দেখাবে।
এই পোষ্টটির করার জন্য পাঠক পর্যায় থেকে আমি ব্যাপক সাড়া পেয়েছিলাম তাই কষ্ট হলেও এত বড় পোষ্টটি করতে বিন্দু মাত্র অলসতা করিনি। আশা করছি পোষ্টি পেয়ে সবাই খুশি হবেন।
উক্ত উপায়ে ফ্লাস দিতে আপনার যেকোন সমস্যা হলে আমাকে অবশ্যই জানাবেন। আমি এর যথাসম্ভব সমাধান দিব। আমাকে নিচের ফেসবুক পেজটি তে সবসময় পাবেন।